সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশেষ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২৫, ০৯:১৩ পিএম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়বে নাকি কমবে, আসতে পারে নতুন সিদ্ধান্ত

বিশেষ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২৫, ০৯:১৩ পিএম

ছবি এআই দিয়ে তৈরি।

ছবি এআই দিয়ে তৈরি।

সরকারি-বেসরকারি সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কমানোর পরিকল্পনা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে বিষয়টি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। ছুটি আসলেই কমবে না বাড়বে তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। তবে বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে।

শিক্ষা মন্ত্রণায়ের বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কমানো বা বাড়ানো উভয় বিষয়েই প্রস্তাব আছে। ফলে ছুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সর্তকতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে করণীয় ঠিক করতে যৌথসভাও ডাকা হচ্ছে। এতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় উভয়পক্ষের কর্মকর্তাদের মতামত নেওয়া হবে। এর পরেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে।

তবে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) সৈয়দ মামুনুল আলম রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, ‘বিষয়টির ব্যাপারে এখনও আমার কাছে কোনো তথ্য নেই।’

এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক অনুবিভাগ-১) বেগম বদরুন নাহার এনডিসি ও অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক অনুবিভাগ-২) মো. মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি।

জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারি সচিব (সরকারি মাধ্যমিক- ২) মো. ইয়ানুর রহমান রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কোনো কথা বলতে পারব না।’

বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বছরে গড়ে ৭৬ দিন ছুটি দেওয়া হয়। সরকার এই ছুটি কমিয়ে ৫৬ থেকে ৬০ দিনে নামিয়ে আনার চিন্তা করছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে ৭৬ দিনের বার্ষিক ছুটি ছাড়াও ৫২-৫৩ দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। এর বাইরেও নানা কারণে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়, ফলে শিক্ষার্থীরা পাঠদানে ঘাটতির মুখে পড়ে। এতে করে তারা পরবর্তী শ্রেণিতে অপ্রস্তুত অবস্থায় উঠে যায়। তাই সরকার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি কমিয়ে শিক্ষার মানোন্নয়ন নিশ্চিত করতে চায়।

২০২৬ সালে শিক্ষাপঞ্জি প্রণয়নের সময় থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি কমানোর এই পরিবর্তন কার্যকর হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে শিক্ষকদের দাবি ছুটি কমানো নয়, বাড়ানোর।

Shera Lather
Link copied!