রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ০৪:৪১ পিএম

বাড়ছে করোনা-ডেঙ্গু সংক্রমণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ কবে?

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ০৪:৪১ পিএম

করোনা মহামারির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা- পুরোনো ছবি

করোনা মহামারির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা- পুরোনো ছবি

হঠাৎ করে করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ ও ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে। এতে আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি মারা যাওয়ার সংখ্যাও দীর্ঘ হচ্ছে।

এর মধ্যে আবার খুলে দেওয়া হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে করে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। সবার মুখে এখন একটাই প্রশ্ন- কবে বন্ধ হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান?

এমন অবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হবে কি না- তা নিয়ে দেশের একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।

তিনি বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, মাস্ক পরা, আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখা, অপরিষ্কার হাতে চোখ-মুখ স্পর্শ না করা এবং হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু বা কাপড় দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক।’

ড. খান মইনুদ্দিন আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতেতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সুযোগ নেই। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের ব্যবস্থাগুলো সবাইকে মানতে হবে।’

তিনি অভিভাবকদেরও অনুরোধ করেন, তারা যেন তাদের সন্তানদের সে অনুযায়ী প্রস্তুত করেন।

এদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে করোনা প্রতিরোধে নির্দেশনা থাকলেও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হয়নি তেমন কার্যকর উদ্যোগ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানেই নেই পর্যাপ্ত প্রস্তুতি। ফলে অনেক অভিভাবক সন্তানদের স্কুলে পাঠানো নিয়ে দ্বিধায় পড়েছেন। এ অবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিছুদিনের জন্য বন্ধ রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন কেউ কেউ।

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আজাদ খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শুধু করোনা নিয়ে নয়, ডেঙ্গু নিয়েও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশ পরিষ্কার রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মশার লার্ভা ধ্বংসে নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।’

শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, তারা সার্বিক পরিস্থিতি নজরদারিতে রেখেছে এবং প্রয়োজনে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটিও দেওয়া হতে পারে।

গত ১ জুন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঈদ ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হয়। শিক্ষাস্তর অনুযায়ী ছুটির দৈর্ঘ্য ছিল ভিন্ন। মাদ্রাসাগুলো পেয়েছে সর্বোচ্চ ২৫ দিনের ছুটি, সরকারি-বেসরকারি কলেজগুলো পেয়েছে ১০ দিনের ছুটি।

ছুটি শেষে ২২ জুন খুলেছে দেশের মাধ্যমিক ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলবে ২৩ জুন এবং মাদ্রাসাগুলো খুলবে ২৬ জুন।

Link copied!