বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৩, ২০২৫, ০২:০১ এএম

সাদা পাথর রক্ষায় ঢাবি শিক্ষার্থীদের তিন দাবি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৩, ২০২৫, ০২:০১ এএম

সাদা পাথর রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।ছবি- সংগৃহীত

সাদা পাথর রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।ছবি- সংগৃহীত

সিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর থেকে অবৈধ পাথর উত্তোলন বন্ধ ও প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে অংশ নিয়ে তারা অবিলম্বে পাথর উত্তোলন বন্ধ ও জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন- ‘আমার সোনার বাংলায়, পাথর খেকো ঠাঁই নাই’, ‘বাঁশের লাঠি তৈরি করো, পাথর খেকো সাইজ কর’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘লাল জুলাইয়ের বাংলায়, পাথর খেকো খায় নাই’ ইত্যাদি।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, সিলেটের সাদা পাথর এলাকায় এখন শুধু  ‘সাদা’ আছে, পাথর নেই। এখানকার সব পাথর পাথরখেকোরা খেয়ে জায়গাটিকে মরুভূমিতে পরিণত করেছে। পরিবেশ উপদেষ্টা বলছেন, তিনি এটা আটকাতে পারছেন না। প্রশ্ন হলো-তাদের কী এত ক্ষমতা যে প্রশাসনের সামনেই সব পাথর খেয়ে ফেলছে? আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আপনারা দ্রুত তাদের আটকান, উপযুক্ত ব্যবস্থা নিন এবং পর্যটন কেন্দ্রকে রক্ষা করুন।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবি উত্থাপন করেন-

১. আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করে অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।

২. পরিবেশ রক্ষায় কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।

৩. পাথরখেকোদের সঙ্গে জড়িত প্রশাসনের দায়িত্বশীলদেরও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।

ভাষাবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী আশা তালুকদার বলেন, ‘ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর এলাকা এখন পুরো ফাঁকা। আমরা যদি এগুলো রক্ষা করতে না পারি, তবে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে। প্রশাসনের কাছে আমাদের জোর দাবি এর সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনতে হবে।’

শিক্ষার্থী রুবেল আহমেদ রাহী বলেন, ‘পরিবেশ উপদেষ্টা কিছুদিন আগে বলেছিলেন, আর পাথর উত্তোলন হবে না। কিন্তু এখন প্রশাসনের চোখের সামনেই দিনের বেলায় পাথর নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। প্রশাসনের এই নীরবতা প্রশ্নবিদ্ধ। পাথরখেকোদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।’

Shera Lather
Link copied!