বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ৭, ২০২৫, ১০:৪১ এএম

৫০০ বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ৭, ২০২৫, ১০:৪১ এএম

৫০০ বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রতীকী ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্ত ও ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে দেশটির প্রশাসন। ইতিমধ্যে সামরিক বিমানে করে রীতিমতো হাত-পা বেঁধে ২ দফায় ২১০ জন ভারতীয় অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে দেশটির প্রশাসন। এবার বাংলাদেশের প্রায় ৪০০-৫০০ নাগরিককেও চিহ্নিত করা হয়েছে, যাদের বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাঁদের ফেরত পাঠানো হতে পারে।

এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সরকার অবৈধ হয়ে পড়া ব্যক্তিদের বাংলাদেশে পাঠানো শুরু করেছে, এবং প্রতি সপ্তাহে গড়ে ৬-৭ জন বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। যারা যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত আসছেন, তাদের বেশিরভাগই বৈধ পাসপোর্ট থাকলে বাণিজ্যিক ফ্লাইটে ফিরছেন। তবে, যদি কোনো ব্যক্তি বৈধ পাসপোর্ট না থাকে, তাহলে তাঁকে একটি বিশেষ পারমিট দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়। সরকার বিমানবন্দরে তাদের সহায়তা করবে।

এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন বৈঠক করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য সরকারি দপ্তরগুলো বিষয়টি পর্যালোচনা করছে।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, বৈধ কাগজপত্র ছাড়া কোনো নাগরিককে ফিরিয়ে নেওয়ার নীতি সব দেশের জন্য প্রযোজ্য এবং কোনো দেশের নাগরিককে ফেরত না নিলে বৈধভাবে বিদেশে যাওয়ার সুযোগের ওপর প্রভাব পড়তে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের কমপ্লায়েন্স অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের পরিচালক বলেন, যারা আমাদের অভিবাসন আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ব্রিটিশ সরকার অবৈধ অভিবাসীদের ঠেকাতে নতুন সীমান্ত নিরাপত্তা, আশ্রয় ও অভিবাসন বিল উত্থাপন করতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত আইনে, ব্রিটেনে প্রবেশ করা অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হবে এবং তাদের ফোন বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা দেওয়া হবে। এ ছাড়া, গ্রেপ্তারের পর ২৮ দিনের মধ্যে জামিনের আবেদন করার সুযোগও থাকবে না।

ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইউভেট কুপার বলেন, অভিবাসন আইন অবশ্যই মানতে হবে এবং প্রয়োগ করতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে নিয়োগকর্তারা অবৈধ অভিবাসীদের শোষণ করে আসছেন, যা বন্ধ করতে হবে। জানুয়ারিতে ব্রিটিশ সরকারের অভিযান আগের বছরের তুলনায় ৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং গ্রেপ্তারের সংখ্যা ৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!