রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: জুলাই ২৪, ২০২৫, ০৩:৫৪ পিএম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: জুলাই ২৪, ২০২৫, ০৩:৫৪ পিএম

এনসিপির জনসভাকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জে গত ১৬ জুলাই সহিংসতার ঘটনা ঘটে। ছবি- সংগৃহীত

এনসিপির জনসভাকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জে গত ১৬ জুলাই সহিংসতার ঘটনা ঘটে। ছবি- সংগৃহীত

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বনির্ধারিত জনসভাকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া সহিংসতা, সরকারি স্থাপনায় হামলা ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির তদন্তে সাবেক বিচারপতির নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেছে সরকার। 

‘কমিশন অব ইনকোয়ারি অ্যাক্ট, ১৯৫৬’-এর ৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী এ কমিশন গঠন করা হয়েছে।

কমিশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিক। 

সদস্য হিসেবে রয়েছেন: জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব খন্দকার মো. মাহাবুবুর রহমান, আইন ও বিচার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) মো. সাইফুল ইসলাম, ২১ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহীদুর রহমান ওসমানী, অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক ও পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক সরদার নূরুল আমিন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. সাজ্জাদ সিদ্দিকী।

কমিশনের কার্যপরিধিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে: ঘটনার অন্তর্নিহিত কারণ চিহ্নিতকরণ, এনসিপির জনসভায় আক্রমণের পেছনে দায়ী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী শনাক্ত, আইনি ব্যবস্থার জন্য সুপারিশ প্রদান, জেলা কারাগারসহ সরকারি স্থাপনাগুলোয় হামলা ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ ও ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে করণীয় নির্ধারণ।

কমিশন প্রয়োজনে যেকোনো ব্যক্তিকে সহযোগী সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। তাদের তদন্তে প্রয়োজনীয় সাচিবিক ও অন্যান্য সহায়তা দেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।

প্রসঙ্গত, গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে এনসিপির জনসভায় হামলার ঘটনা ঘটে। তদন্ত কমিশনের মতে, নিষিদ্ধঘোষিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের কর্মীসমর্থকরা পরিকল্পিতভাবে আক্রমণ চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় প্রশাসন প্রথমে ১৪৪ ধারা জারি করে এবং পরে কারফিউ ও ইন-এইড-টু সিভিল পাওয়ারের আওতায় সেনাবাহিনী নামায়। ঘটনার সময় জেলা কারাগারসহ একাধিক সরকারি স্থাপনায় হামলা হয় এবং নাগরিক নিরাপত্তা ব্যাহত হয়।

তদন্ত কমিশনকে তিন সপ্তাহের মধ্যে সুস্পষ্ট মতামত ও সুপারিশসহ পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

Shera Lather
Link copied!