রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম

সীমান্তের ওপারে স্বৈরাচার বসে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

সীমান্তের ওপারে স্বৈরাচার বসে আছে। বসে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে ঢাকাস্থ ঠাকুরগাঁও ছাত্র পরিষদের ছাত্র কনভেনশন-২০২৪ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

পতিত স্বৈরাচারদের ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, যেটা অর্জন করেছি সেটা যেনো বৃথা না যায়। কারণ, সীমান্তের ওপারে স্বৈরাচার বসে আছে। বসে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করছে। প্রতিমূহুর্তে একেকটা ঘটনা ঘটিয়ে সেটাকে সারাবিশ্বে দেখাতে চায় বাংলাদেশ নাকি মৌলবাদীদের দেশ হয়ে গেছে। বাংলাদেশে নাকি সংখ্যালঘু ভাইদের নির্যাতন করা হচ্ছে। ভারতের পত্রপত্রিকা ও সোস্যাল মিডিয়ায় এমনভাবে লেখা হচ্ছে যেনো বাংলাদেশে এসব নিকৃষ্ট ঘটনা ঘটছে। ঘটনা তো তা না। তাহলে কারা করছে? কেন করছে?

তিনি বলেন, আমি কথাগুলো এইজন্য বলছি যে, আমাদের এই আনন্দে থাকার অবকাশ নাই যে আমরা জিতে গেছি, সব হয়ে গেছে। আমাদের মাথার উপর খর্ঘ এখনো আছে। নতুন করে তারা চেষ্টা করছে আবারও অন্ধকারে নিয়ে যাবার। সেজন্য সজাগ থাকতে হবে, সতর্ক থাকতে হবে। কোন রকম হঠকারিতা, কোন বিশৃঙ্খলা যেনো কেউ করতে না পারে সেটাকে রুখে দিতে হবে।

বিএনপির মহাসচিব দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমি খুব কষ্ট পাই যখন দেখি ছেলেরা ছেলেরা, কলেজে কলেজে মারামারি করছে। যখন এত বড় বিজয়, ইতিহাস করলে তখন আমাদের দেখতে হবে সোহরাওয়ার্দী-মোল্লা কলেজ মারামারি করে রক্তাক্ত হচ্ছে এটা তো কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। এটা একটা ষড়যন্ত্র।

শিক্ষার্থীদের উদ্যেশ্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে যে অসাধারণ কাজ করেছো, দানবের থেকে দেশকে রক্ষা করেছো এটা ছোট কথা নয়। আমরা এখনো কিন্তু সে ক্রান্তি পার হয়নি, এখন একটা ধাপ গেছি।

ছাত্ররা যখন বুক পেতে দিয়েছি, রক্ত ঝরিয়েছি তখনই মুক্তি এসেছে। আমি বার বারই বলি আমাদের মুক্তির ভ্যানগার্ড হচ্ছে ছাত্ররা বলেও যোগ করেন বিএনপির মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এই আন্দোলনে সবার আগে ছাত্রদের নাম। তবে কতজন রিকশা শ্রমিক, শ্রমিক প্রাণ দিয়েছে তাদের খবর রাখি না। আমি পঙ্গু হাসপাতালে গিয়েছিলাম ছাত্রদের দেখতে। সেখানে গিয়ে দেখলাম প্রায় ৪০ শতাংশই শ্রমিক। তাদের খবর রাখাটাও আমাদের জন্য জরুরি।

আরবি/ এইচএম

Link copied!