সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ২৮, ২০২৫, ০৯:৫০ এএম

ফ্যাসিবাদের সঙ্গে ফ্যাসিবাদ ব্যবস্থাকে বিদায় করতে হবে: জোনায়েদ সাকি

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ২৮, ২০২৫, ০৯:৫০ এএম

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘শাসকের সঙ্গে শাসন ব্যবস্থার বদল করতে হবে। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে ফ্যাসিবাদ ব্যবস্থাকে বিদায় করতে হবে। এটা হবে আমাদের সংগ্রাম। ফ্যাসিবাদের পুরো ব্যবস্থাকে যদি আমরা বদলাতে না পারি তাহলে মানুষ এ লড়াইতে আর আসবে না।’ 

রোববার (২৭ জুলাই) বিকেলে টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে গণসংহতি আন্দোলনের জুলাই সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের ঐতিহাসিক অভ্যুত্থান একটি দাবানল ছিল। এই দাবানল তৈরি করার জন্য জনগণকে বারুদের স্তূপ হতে হয়েছে। সেটা কি একদিনে হয়েছে? ৩৬ দিনে হয়েছে, দীর্ঘ বছরের পর বছর লড়াই করে হয়েছে। মানুষ ধীরে ধীরে বারুদের স্তূপে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে ২০১১ সালে শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাদ দিয়ে সংবিধান সংশোধন করল, তখনই পরিষ্কার বোঝা গেছে তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়। তাদের বাসনা ছিল নিজেদের চিরস্থায়ী বন্দবস্তে পরিণত করা।’

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা বলেছি, এ সংবিধান মহান মুক্তিযুদ্ধের ওপর দাঁড়িয়ে হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের যে আকাঙ্ক্ষা  ছিল, সে আকাঙ্ক্ষা সংবিধানে প্রতিফলন হয়নি। প্রতিফলন হয়নি বিধায় সব ক্ষমতা একজন ব্যক্তির কাছে কেন্দ্রীভূত করা হয়েছে। যিনি প্রধানমন্ত্রী হন, তার হাতে সব ক্ষমতা। আর তিনি পুরো রাষ্ট্রটা নিজের পকেটে ঢুকিয়ে জনগণের ওপর তীর চালিয়েছেন। তারা ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। এরা সব অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এজন্য তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা এসেছিল, কিন্তু সেটি বেশি দিন টিকেনি।’

তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি তারা গণতন্ত্র ও দেশের উন্নতির কথা বলেন, কিন্তু তাদের গণতন্ত্র ও দেশের উন্নতির মধ্যে আমাদের শ্রমিক নেই, নারী নেই। নিপীড়িত জাতি ও জনগোষ্ঠী নেই। আমাদের তরুণ ছাত্রও নেই। আগামী দিনের এ তরুণদের কাজে লাগাতে হবে। তরুণদের কাজে লাগাতে হলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং কর্মসংস্থান তৈরিতে নতুন নীতি দরকার।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার আহ্বায়ক মোফাখখারুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের টাঙ্গাইল জেলা সংগঠক ফাতেমা রহমান বিথি, পৌর কমিটির সদস্যসচিব ফারজানা জেসমিন নিহত মারুফের মা মোরশেদা বেগম প্রমুখ।

Shera Lather
Link copied!