সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম

স্বাধীন বাংলাদেশকে মেনেই আমরা রাজনীতি করছি: জামায়াতের আযাদ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম

ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রোববার প্রেস ব্রিফিং করেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। ছবি- সংগৃহীত

ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রোববার প্রেস ব্রিফিং করেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। ছবি- সংগৃহীত

মুক্তিযুদ্ধ না মানলে ‘বাংলাদেশকে অস্বীকার করা হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ আমাদের অর্জন, বারবার বলেছি, বাংলাদেশকে মেনে নিয়েই কিন্তু সবাই রাজনীতি করছে। আমরাও তা-ই।’

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধ আমাদের অর্জন। বাংলাদেশকে মেনে নিয়েই সবাই রাজনীতি করছে, আমরাও তা-ই। মুক্তিযুদ্ধ না মানলে বাংলাদেশকে অস্বীকার করা হবে। সে ক্ষেত্রে নির্বাচনের প্রশ্নই আসে না।’

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জনগণের পরম অভিপ্রায় অনুযায়ী যদি সংবিধান অর্ডার জারি হয়, সেটি হবে সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থান। এরপর গণভোট হলে এর ওপর কোনো আইনি চ্যালেঞ্জের সুযোগ থাকবে না।’

এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জুলাই কেবল রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নয়, এটা জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন। তাই এ স্পিরিট ধারণ না করে ভবিষ্যতে রাজনীতি করা কঠিন হবে।’

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে জামায়াতকে ‘ক্ষমা চেয়ে’ স্বাভাবিক রাজনীতিতে ফেরার আহ্বান জানিয়ে আসছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এমনকি বিএনপির নেতারাও সম্প্রতি একই দাবি তুলেছেন।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে জামায়াতের শীর্ষ পাঁচ নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। তবে এসব রায়কে জামায়াত ‘বিচারিক হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে আসছে এবং দলের পক্ষ থেকে একাত্তরের ভূমিকার জন্য কখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়া হয়নি।

Link copied!