রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৯, ২০২৪, ০৭:৫৫ পিএম

পলকের মতোই ভিপিএনকে দুষলেন পাকিস্তানের তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৯, ২০২৪, ০৭:৫৫ পিএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পাকিস্তানজুড়ে বিক্ষোভ করছে শিক্ষার্থীরা । এ নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে ইন্টারনেট ধীরগতির অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আন্দোলনকারীদের কার্যক্রমে বাধা দেওয়ার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বাংলাদেশের সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মতোই যেন একই পথে হাঁটলেন পাকিস্তানের তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী শাজা ফাতিমা খাজা।

পাকিস্তানজুড়ে ইন্টারনেটে ধীরগতির জন্য সরকারের কোনো হাত নেই বলে জানিয়েছেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী শাজা ফাতিমা খাজা। গতকাল রবিবার (১৮ আগস্ট) জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, ভিপিএনের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণেই ইন্টারনেটের গতি কমেছে। গত ১৮ আগস্ট এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এই বক্তব্য দেন।

সম্প্রতি প্রদেশটিতে লাখ লাখ মানুষের বিশাল বিক্ষোভ হয়েছে। কারাবন্দী সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ জোরালো হচ্ছে। এর মধ্যে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। মানবাধিকারকর্মী এবং ব্যবসায়ী নেতারা বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন।

এতে ভঙ্গুর অর্থনীতি আরো সংকটের দিকে যাবে বলে আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের। বিষয়টি এরই মধ্যে আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে।

একটি আইটি অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুসারে, গত জুলাই থেকেই পাকিস্তানে ইন্টারনেটের গতি ৪০ শতাংশ কমেছে। যেখানে লাখ লাখ মানুষ হোয়াটসঅ্যাপে নথি, ছবি এবং ভয়েস নোট ব্যবহার করেন, তাঁরা সমস্যায় পড়ছেন।

সম্প্রতি বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় কয়েকদিন বন্ধ ছিল ইন্টারনেট।
পরবর্তীতে চালু হলেও গতি ছিল অনেক ধীর। এজন্য তখন ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএনের ব্যবহার বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করেছিলেন জুনাইদ আহমেদ পলক।

অন্যদিকে পাকিস্তানের নাগরিকরাও জানিয়েছেন, তারা ইন্টারনেটে গতি পাচ্ছেন না। এ ছাড়া বেশ কিছু সোশ্যাল সাইটে প্রবেশ করা যাচ্ছে না। এ নিয়ে শাজা ফাতিমা খাজা বলেন, আমি হলফ করে বলতে পারি পাকিস্তান সরকার ইন্টারনেট ব্লক করেনি বা ধীর গতি করেও দেয়নি। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের একটি জাতীয় ফায়ারওয়াল এবং কন্টেন্ট ফিল্টারিং সিস্টেম পরীক্ষার কারণে ইন্টারনেটের গতি কমেছে।

ফাতিমা খাজা বলেন, নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপ ব্লক করার পর ব্যবহারকারীরা ভিপিএনের মাধ্যমে সেই অ্যাপগুলোর সেবা নেওয়ার চেষ্টা করেন, যা ইন্টারনেটের গতিকে প্রভাবিত করে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভিপিএন ব্যবহার শুধুমাত্র কিছু স্বতন্ত্র ব্যবহারকারীর সংযোগকে প্রভাবিত করতে পারে, যা দেশব্যাপী ইন্টারনেট সমস্যার জন্য যথেষ্ট নয়।

সূত্র: বিবিসি

আরবি/জেডআর

Link copied!