বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৪, ০৩:১১ পিএম

বেড নেই

কলকাতার হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে রোগীর মৃত্যু

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৪, ০৩:১১ পিএম

কলকাতার হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে রোগীর মৃত্যু

ছবি, সংগৃহীত

ঢাকা: আন্দোলন, বৈঠক, দাবি মেনে ব্যবস্থা বদলের প্রতিশ্রুতির পরেও পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যব্যবস্থার রোগ সারছে না। রেফারেল ব্যবস্থা চালুর পরেও হাতপাতালে ঘুরতে ঘুরতে রোগীর মৃত্যু হলো। কেন্দ্রীয় রেফারেল ব্যবস্থা চালু করার পরও রোগীর হয়রানি কমছে না। হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে মারা গেলেন এক রোগী। তার আগে রোগীকে বাঁচাতে অসহায় পরিবার তাকে নিয়ে চলে গেল মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি।

জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনের অন্যতম দাবি রেফারেল ব্যবস্থা চালু করা, যাতে রোগীকে ভর্তি করার ক্ষেত্রে সমস্যা না হয়। কোনো হাসপাতাল অন্যত্র রেফার করলে রোগীকে ফিরিয়ে দেয়া না হয়, এমনটাই ছিল লক্ষ্য। রাজ্য সরকার আন্দোলনকারীদের অনেক দাবিকে মান্যতা দিলেও রেফারেল ব্যবস্থার যে পরিবর্তন হয়নি, তার প্রমাণ মিলল মঙ্গলবার।

রোগীর মৃত্যু
সোমবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন গড়িয়ার বাসিন্দা সুশীল হালদার। তার চোখ মুখ দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। রাতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় এন আর এস হাসপাতালে। সেখানে বেড খালি না থাকায় তাকে এস এস কে এম হাসপাতালে পাঠানো হয় সুশীল কে।

কিন্তু এই হাসপাতালে গিয়ে রোগীর পরিবার জানতে পারে, কোনো বেড ফাঁকা নেই। এস এস কে এম থেকে তাকে আবার পাঠানো হয় এন আর এস হাসপাতালে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুশীলের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। পরিবারের সদস্যরা তাকে এন আর এসে ফিরিয়ে আনলেও লাভ হয়নি। সেখানে বেড খালি ছিল না।

পরিবারের দাবি, এই সময়ে কোনো চিকিৎসা পাননি সুশীল। রাতভর তাকে ভর্তি করা নিয়ে টানাপোড়েন চলতে থাকে। দুবার করে শহরের দুই নামী সরকারি হাসপাতাল ঘোরা হয়ে গেলেও বেড পাওয়া যায়নি। রোগীর পরিজনেরা সিদ্ধান্ত নেন, মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বাড়ি গিয়ে দরবার করবেন।

মঙ্গলবার ভোরে স্ট্রেচারে করে সুশীলকে নিয়ে যাওয়া হয় কালীঘাটে। সেখান থেকে চিঠি লিখে দেয়া হয় রোগীর পরিবারকে। সেই চিঠি নিয়ে আরো একবার এস এস কে এম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় রোগীকে। সেখানে ইমার্জেন্সিতে চিকিৎসা শুরু হওয়ার সময়েই মারা যান সুশীল হালদার। সূত্র, ডিডাব্লিউ

আরবি/এস

Link copied!