বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৪, ২০২৫, ০২:০১ পিএম

দিনে ১,০০০ ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা বিক্রি করছে ট্রাম্প

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৪, ২০২৫, ০২:০১ পিএম

দিনে ১,০০০ ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা বিক্রি করছে ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা প্রোগ্রামের অধীনে প্রতিদিন ১,০০০ ভিসা বিক্রি হচ্ছে, যা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরাসরি মার্কিন নাগরিকত্বের পথ খুলে দিচ্ছে।  

৫ মিলিয়ন ডলার (৫০ লাখ টাকা) বিনিয়োগের শর্তে এই বিশেষ ভিসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়।  

বিশ্বব্যাপী ৩৭ মিলিয়ন সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঘোষিত এই প্রোগ্রামটি আগের ইভি-৫ ইনভেস্টর ভিসার পরিবর্তে চালু করা হয়েছে। মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক এক সাক্ষাৎকারে জানান, বিশ্বজুড়ে ৩.৭ কোটি (৩৭ মিলিয়ন) সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী রয়েছেন, যারা এই ভিসা কিনতে আগ্রহী হতে পারেন।

প্রশাসনের লক্ষ্য ১ মিলিয়ন (১০ লাখ) গোল্ড কার্ড ভিসা বিক্রি করা। এই পরিকল্পনার অন্যতম উদ্যোক্তা হলেন বিলিয়নিয়ার জন পলসন এবং প্রযুক্তিগত অবকাঠামো তৈরিতে ইলন মাস্ক যুক্ত রয়েছেন।

আর্থিক সুবিধা বনাম নৈতিক বিতর্ক

এই ভিসা প্রোগ্রাম যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বৃহৎ রাজস্ব আনার সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তবে সমালোচকরা বলছেন, এটি ধনী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা তৈরি করছে, যেখানে একই সময়ে অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

সমালোচকদের মতে, ট্রাম্প প্রশাসন অবৈধ অভিবাসীদের নির্মূল করার প্রচার চালালেও, বাস্তবে ধনী ব্যক্তিদের জন্য নাগরিকত্ব কেনার সুযোগ দিচ্ছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির দ্বৈত মানসিকতার প্রতিচ্ছবি।

এই ভিসা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কিছু অনিশ্চয়তা রয়েছে, তবে ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই কার্যকর করার পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প এটিকে তার বৃহত্তর অভিবাসন নীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে দেখছেন এবং এটি ২০২৪ সালের নির্বাচনি প্রচারে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।  

বিশ্লেষকদের মতে, এই নীতি অভিবাসন ব্যবস্থার ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে এবং ২০২৫ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য এটি বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠতে পারে।  
সূত্র:  দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন ও অ্যাপিএ নিউজ

আরবি/এসএস

Link copied!