বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩, ২০২৫, ০১:১৫ পিএম

মালয়েশিয়ার নিখোঁজ এমএইচ৩৭০ বিমানের অনুসন্ধান আবারও শুরু

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩, ২০২৫, ০১:১৫ পিএম

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নিখোঁজের ১১ বছর পর, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এমএইচ৩৭০ বিমানের ধ্বংসাবশেষের অনুসন্ধান পুনরায় শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে কুয়ালালামপুর। চলতি বছরের মার্চে ওশেন ইনফিনিটি নামে এক সংস্থা বিমানটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের কার্যক্রম শুরু করে। ৫৫ দিন অনুসন্ধান চলার পর, বৈরি আবহাওয়ার জন্য কার্যক্রম স্থগিত করে সংস্থাটি।

বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দেশটির পরিবহনমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে নতুন অভিযান শুরু হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের রোবোটিক কোম্পানি ওশেন ইনিফিনিটি অংশ নেবে। সবমিলিয়ে ৫০ দিন সমুদ্রপৃষ্ঠে বিমানটির খোঁজ চালানো হবে।

বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৮ মার্চ ফ্লাইট এমএইচ৩৭০ বিমানটি কুয়ালালামপুর থেকে চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে যাচ্ছিল। ওই সময় হঠাৎ এটি হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। বিমানটিতে ১২ মালয়েশিয়ান ক্রুসহ ২২৭ যাত্রী ছিলেন। যাদের অধিকাংশই ছিলেন চীনা নাগরিক। বিমানে সাতজন অস্ট্রেলীয় নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দাসহ মোট ৩৮ জন মালয়েশীয় যাত্রী ছিলেন।

এছাড়া ইন্দোনেশিয়া, ভারত, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, ইউক্রেন, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, রাশিয়া এবং তাইওয়ানের নাগরিকরা ওই বিমানে ছিলেন।

বিমানটি নিখোঁজ হওয়ার পর পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম বড় উদ্ধার অভিযান চালানো হয়। তবে এখন পর্যন্ত এটির সন্ধান পাওয়া যায়নি। বিমান খাতে এই ঘটনাকে অন্যতম বড় রহস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

গত বছর মালয়েশিয়া জানিয়েছিল, যদি কোনো জোরালো নতুন প্রমাণ পাওয়া যায়, তবে তারা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাটি নিয়ে পুনরায় তদন্ত শুরু করতে প্রস্তুত। এরপর তারা ওশেন ইনফিনিটির সাথে সমুদ্রের মধ্যে নতুন ১৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার (৫,৮০০ বর্গ মাইল) এলাকায় অনুসন্ধান পুনরায় শুরু করার জন্য চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল। এই চুক্তি অনুসারে, যদি ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়, তবেই কেবল ওশেন ইনফিনিটিকে ৭০ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হবে। কিন্তু যদি বিমানের ধ্বংসাবশেষ তারা খুঁজে না পায় তাহলে কোনো অর্থ দেওয়া হবে না।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!