রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ০৮:৪১ এএম

ফোর্দোতে ছয় বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ০৮:৪১ এএম

পারমাণবিক কেন্দ্র লক্ষ্য করে বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র ।       ছবি- সংগৃহীত

পারমাণবিক কেন্দ্র লক্ষ্য করে বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ব্যবহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র । ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পরমাণু স্থাপনায় একযোগে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই হামলায় ফোর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান পারমাণবিক কেন্দ্র লক্ষ্যবস্তু ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি।

রোববার (২২ জুন) ফক্স নিউজের জনপ্রিয় উপস্থাপক শন হ্যানিটির বরাত দিয়ে এই খবর প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইসরায়েল।

ফক্স নিউজে এক আলোচনায় হ্যানিটি জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন।

ট্রাম্প তাকে জানান, ইরানের কড়াভাবে সুরক্ষিত ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্র ছয়টি বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ব্যবহার করেছে। এই অস্ত্রগুলো বিশেষভাবে মাটির নিচে বা পাহাড়ের গভীরে থাকা প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ধ্বংস করার জন্য তৈরি।

প্রসঙ্গত, আগে ধারণা করা হচ্ছিল, ফোর্দো ধ্বংসে দুটি বাঙ্কার-বাস্টারই যথেষ্ট হবে।

কিন্তু ট্রাম্পের মতে, বাস্তবে ছয়টি ব্যবহার করতে হয়েছে।

এ ছাড়া হ্যানিটি আরও জানান, যুক্তরাষ্ট্রের একটি সাবমেরিন থেকে ৩০টি টোমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। এগুলো ইরানের নাতাঞ্জ ও ইসফাহান পারমাণবিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করা হয়। সাবমেরিনটির অবস্থান ছিল প্রায় ৪০০ মাইল দূরে।

এর আগে ১৩ জুন ইসরায়েল দাবি করেছিল যে, তারা নাতাঞ্জে হামলা চালিয়ে সেখানে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি করেছে। যদিও ইরান আনুষ্ঠানিকভাবে ওই হামলার সত্যতা স্বীকার করেনি।

উল্লেখ্য, ফোর্দো ও নাতাঞ্জ ইরানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র। বহুদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল এই কেন্দ্রগুলোর প্রতি নজর রেখে আসছে এবং এগুলোকে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির মূলভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করে।

তবে এই হামলার বিষয়ে এখন পর্যন্ত ইরানের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এ বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!