বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৪, ২০২৫, ০৮:৪৯ পিএম

চীন যেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রচুর তেল কেনে, অনুরোধ ট্রাম্পের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৪, ২০২৫, ০৮:৪৯ পিএম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ছবি- সংগৃহীত

দ্বিতীয় দফায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসার ‘হানিমুন পিরিয়ডে’ই বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান সিদ্ধান্ত হলো বাণিজ্য শুল্ক।

তার আরোপিত শুল্কনীতির ফলে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক রাষ্ট্র চীনের সঙ্গে সম্পর্ক গিয়ে ঠেকে বাণিজ্য যুদ্ধে। পাল্টাপাল্টি শুল্কারোপের ফলে বিশ্ব বাণিজ্যে দেখা দেয় অস্থিরতা। পরে অবশ্য নমনীয় হয় দু’পক্ষই। শর্ত দেয় শুল্ক হ্রাসের।

পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনা দেখা দিলে বিশ্বের চোখ ঘুরে যায়। নজর কাড়ে যুদ্ধবিমানের ক্যারিশমা। ইউরোপীয়দের সমরাস্ত্রের বরাইকে চূর্ণ করে দেয় চীন। অস্ত্র ব্যবসায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয় বেইজিংয়ের। মাঝে দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বন্ধ হয় সংঘাত।

এর পরই পরমাণু অস্ত্র ইস্যুতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মধ্যপ্রাচ্য। ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে আমেরিকা। ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর অনবরত যোগাযোগের মাধ্যমে ঘোষণা দেয় যুদ্ধবিরতির।

এরপরই অর্থনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের বিষয়ে মন্তব্য করেন ট্রাম্প। যেখানে চীনকে তার দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে তেল আমদানি করতে অনুরোধ জানান।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে এই অনুরোধ করে ট্রাম্প। সেখানে তিনি লেখেন, ‘চীন এখন ইরান থেকে তেল কেনা চালিয়ে যেতে পারে। আশা করি, তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকেও প্রচুর পরিমাণে তেল কিনবে। এটি সম্ভব করতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি!’

চীন প্রতি মাসে ইরান থেকে প্রায় ৪৩ মিলিয়ন ব্যারেল তেল আমদানি করে, যা ইরানের তেল রপ্তানির প্রায় ৯০ শতাংশ এবং চীনের অপরিশোধিত তেল ক্রয়ের প্রায় ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ।

শিপিং ডেটা ফার্ম ভোরটেক্সার মতে, ইরানের হরমুজ প্রণালী দিয়ে পাঠানো মোট অপরিশোধিত তেল ও কনডেনসেটের প্রায় ৬৫ শতাংশ চীনের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়।

এর আগে করা পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এখন ন্যাটো সম্মেলনে যাচ্ছি। ইরান-ইসরায়েল পরিস্থিতির তুলনায় এটা অনেক শান্ত সময় হবে। আমার ভালো ইউরোপীয় বন্ধুদের ও অন্যদের সঙ্গে দেখা করার জন্য আমি উদ্‌গ্রীব হয়ে আছি। আশা করি, এই সফরে অনেক কিছু অর্জিত হবে।’

মার্কিনি হামলার শিকার ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ইরান কখনোই তাদের পারমাণবিক সুবিধাগুলো আবার তৈরি করবে না!’

Link copied!