সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৫, ১১:৩৫ পিএম

বিমানবাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৫, ১১:৩৫ পিএম

বিমানবাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন

বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গতকাল রোববার প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন করেছে। গতকাল রোববার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আইএসপিআর জানায়, মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এই দিনটিকে ‘বিমান বাহিনী দিবস’ হিসেবে পালন করে। ১৯৭১ সালে দেশের আপামর জনতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিমানবাহিনীর অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তান বিমানবাহিনীর পক্ষ ত্যাগ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন।

এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আব্দুল করিম খন্দকার, বীরউত্তম মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফের দায়িত্ব পালন করেন। সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি বিমানবাহিনীর সাহসী সদস্যরা সেক্টর কমান্ডারের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এ ছাড়া এয়ার ভাইস মার্শাল সুলতান মাহমুদ (অব.) বীরউত্তম, কিলো ফ্লাইটের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনগুলোতে যুদ্ধের গতি-প্রকৃতি সম্পূর্ণ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য একটি স্বতন্ত্র বিমানবাহিনী গঠনের প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে অনুভূত হয়। এ লক্ষ্যে ১৯৭১ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর একটি অটার বিমান, একটি ড্যাকোটা বিমান ও একটি অ্যালুয়েট হেলিকপ্টার এবং বাঙালি বৈমানিক, কারিগরি পেশার বিমানসেনা ও বেসামরিক বৈমানিকসহ ৫৭ জন সদস্য নিয়ে ভারতের নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে ‘কিলো ফ্লাইট’ নামে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী যাত্রা শুরু করে।

মহান মুক্তিযুদ্ধে ৫০টিরও অধিক বিমান অভিযান সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনার মাধ্যমে ‘কিলো ফ্লাইট’ মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিজয়কে ত্বরান্বিত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিল।

এই দিবসের কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিমানবাহিনীর সব ঘাঁটি, ইউনিট ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশ বিমানবাহিনী কন্টিনজেন্টগুলোতে বিমানবাহিনীর ডকুমেন্টারি প্রদর্শন, মসজিদে দোয়া ও মোনাজাত এবং প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়া বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বাশার, তেজগাঁওয়ে ঢাকা এলাকার বিমানবাহিনীর সব সদস্য ও প্রাক্তন বিমানবাহিনী প্রধানদের উপস্থিতিতে সমন্বিত প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। 
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!