বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নওগাঁ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম

হাঁসাইগাড়ী বিলের সৌন্দর্য দেখতে হাজারো দর্শনার্থীর ভীড়

নওগাঁ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম

হাঁসাইগাড়ী বিলের সৌন্দর্য দেখতে হাজারো দর্শনার্থীর ভীড়

নওগাঁর ‘মিনি কক্সবাজার’ খ্যাত হাঁসাইগাড়ী বিলের সৌন্দর্য দেখতে প্রতিদিন বিকেলে হাজারো মানুষের ভীড় জমাচ্ছে। সব বয়সের নারী-পুরুষ, যুবক-যুবতী, কিশোর-কিশোরী, শিশু ও বৃদ্ধসহ সব পেশার মানুষের উপস্থিতিতে হাঁসাইগাড়ী বিলের পাশের রাস্তাটি হয়ে উঠে মুখরিত।

ইতোমধ্যে এই বিলের রুপালী জলের ধারা বিনোদনপ্রেমীদের কাছে আকর্ষণীয় স্পট হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। নওগাঁ ছাড়াও আশে-পাশের রাজশাহী, নাটোর, চাপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট ও বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দলে-দলে দর্শনার্থীরা এখানে আসেন।

সদর উপজেলার হাঁসাইগাড়ী ইউনিয়নে এই বিলের অবস্থান। হাঁসাইগাড়ী বিলকে দুইভাগ করে নির্মিত হয়েছে নওগাঁ জেলা সদর থেকে হাঁসাইগাড়ী ইউনিয়নের কাটখইড় পর্যন্ত পাকা সড়ক। এই সড়ক নির্মাণের পর থেকেই হাঁসাইগাড়ী বিলের অবারিত সৌন্দর্য মানুষের দৃষ্টিগোচর হয়।

জেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে এই বিলের অবস্থান। শহরের গোস্তহাটির মোড় থেকে বিভিন্ন যানবাহনে করে বিলে যাওয়া যায়।

পুরো বর্ষা মৌসুমে প্রতি বিকেল দর্শনার্থীদের ভীড়ে মুখরিত থাকে এই সড়কটি। এখানে এসে শুধু দাঁড়িয়ে রুপালী জলের অবারিত সৌন্দর্য উপভোগ করাই নয়, ব্যবস্থা রয়েছে নৌ-ভ্রমণেরও। চুক্তিভিত্তিক নৌকায় চড়ে বিলে ঘুরে বেড়ানো ভ্রমণ পিপাসুদের বাড়তি আনন্দ দেয়।

এদিকে দর্শনার্থীদের কারণে এলাকার শতাধিক মানুষ নৌকা বেয়ে প্রতিদিন ভালো আয় করে থাকেন। তারা প্রতি ঘন্টা নৌকার ভাড়া নিয়ে থাকেন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। বিক্রি হয় পদ্মফুল, পদ্মখোঁচা। এভাবে অনেক পরিবারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

দুপুরের পর বিভিন্ন দিক থেকে ভ্রমণ পিপাসুদের গন্তব্যের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠে হাঁসাইগাড়ী বিল। বিকেল হতে না হতেই বিল পাড়ের এই রাস্তাটি হয়ে উঠে লোকে লোকারণ্য। বর্ষাজুড়ে চোখে পড়ে এমন দৃশ্য।

বর্ষা শেষে এখানকার চিত্র পুরোটাই পাল্টে যায়। বোরো ধানের আবাদে সবুজ হয়ে উঠে। সেই সবুজ ক্রমেই সোনালী ধানের ক্ষেতে রূপান্তরিত হয়। হেমন্তের সেই আরেক সৌন্দর্য।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম রবিন শীষ জানান, হাঁসাইগাড়ী বিলের অবারিত সৌন্দর্য খুবই আকর্ষণীয়। এখানে দর্শনার্থীদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করে আরও কিভাবে পর্যটকদের আকৃষ্ট করা যায় সে ব্যাপারে প্রকল্প গ্রহণের পরিকল্পনা রয়েছে।

আরবি/ এইচএম

Link copied!