বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২১, ২০২৫, ১১:১১ এএম

শিক্ষকদের ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়া দিতে কেমন ব্যয় হবে সরকারের

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২১, ২০২৫, ১১:১১ এএম

ছবি -সংগৃহীত

ছবি -সংগৃহীত

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ২০ শতাংশ দিতে মাসে ২৭১ কোটি টাকা ব্যয় হবে। আর বছরে এই খাতে সরকারের অতিরিক্ত ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ৩ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। 

গত ১৩ আগস্ট এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের মহাসমাবেশ থেকে শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে বাড়ি ভাড়া ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। সেই প্রস্তাবনা অনুযায়ী একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোট। জোটের এ প্রস্তাব ইতোমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

জোটের জমা দেওয়া প্রস্তাবনা অনুযায়ী, ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া প্রদান করলে প্রতি মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ১৮৩ কোটি ৫ লাখ টাকা প্রয়োজন হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে ৭৮ কোটি ৯৩ লাখ এবং কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে ৯ কোটি ৪ লাখ টাকার প্রয়োজন হবে।

বর্তমানে প্রতি মাসে ৫ লাখ ৫০ হাজার শিক্ষক-কর্মচারীকে এক হাজার টাকা হারে বাড়ি ভাড়া দেওয়া হচ্ছে। ফলে এই ৫৫ কোটি টাকা বাদ দিয়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের ২০ শতাংশ হারে বেতন দিতে হলে সরকারের ২১৬ কোটি দুই লাখ টাকা প্রয়োজন হবে। এক বছরে প্রয়োজন হবে দুই হাজার ৫৯২ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

এদিকে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য বাড়ি ভাড়া ২০ শতাংশ এবং চিকিৎসা ভাতা ১ হাজার টাকা করার একটি প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এই প্রস্তাব তৈরি করেছে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং তা জমা দেওয়া হয়েছে অর্থ বিভাগের কাছে।

জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক সংগঠনগুলো আগেই বলেছিল, সরকার যদি বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতার বিষয়টি বিবেচনায় নেয়, তাহলে তারা আপাতত আন্দোলনে যাবেন না।

এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (কলেজ অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান জানান, প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে, তবে কার্যকর করতে হলে অর্থ বিভাগের অনুমোদন প্রয়োজন, যার জন্য কিছু সময় লাগবে।

Link copied!