সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নোবিপ্রবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৫, ০৮:২৫ পিএম

মহানবিকে কটূক্তির প্রতিবাদে নোবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

নোবিপ্রবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৫, ০৮:২৫ পিএম

নোবিপ্রবিতে মহানবি হজরত মুহাম্মদ (স.)-কে কটূক্তি ও অবমাননার অভিযোগে মানববন্ধন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

নোবিপ্রবিতে মহানবি হজরত মুহাম্মদ (স.)-কে কটূক্তি ও অবমাননার অভিযোগে মানববন্ধন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) মহানবি হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটূক্তি ও অবমাননার অভিযোগে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিবাদ সমাবেশ।

সমাবেশে শিক্ষার্থীরা ‘বিশ্বনবির অপমান, সইবে না রে মুসলমান’, ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’, ‘তোমার নেতা আমার নেতা, প্রিয় নবি মোস্তফা’সহ নানা স্লোগান দেন।

অভিযোগ রয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ফাহিম তাকরিমের মেসেঞ্জার কথোপকথনের কিছু স্ক্রিনশট সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে আল্লাহ, মহানবি (স.), উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (র.) এবং পবিত্র কুরআনকে নিয়ে কটূক্তি করা হয়েছে বলে দাবি শিক্ষার্থীদের। এ নিয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীরা চরম ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানান।

প্রতিবাদ সমাবেশে লিখিত বক্তব্য পড়েন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান আরিফ। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের মন্তব্য শুধু নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের নয়, বরং সারা বিশ্বের মুসলিমদের হৃদয়ে আঘাত করেছে। অতীতেও যারা মহানবিকে নিয়ে কটূক্তি করেছে, বিশ্ব মুসলিম ঐক্যবদ্ধভাবে তার প্রতিবাদ জানিয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

সমাবেশে শিক্ষার্থীরা কুরআন ও হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে মহানবির সম্মান রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরেন। পাশাপাশি বাংলাদেশ সংবিধান ও আইন অনুযায়ী ধর্ম অবমাননার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি হলো:

  • অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে এবং এক সপ্তাহের মধ্যে তদন্তসাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
  • ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে রিজেন্ট বোর্ডের মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।

তাদের হুঁশিয়ারি, দাবি মানা না হলে আন্দোলনের পরিধি আরও বিস্তৃত করা হবে এবং প্রয়োজনে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

Link copied!