ঢাকা বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

হাবিপ্রবি’র বর্ষসেরা প্রতিবেদক রূপালি বাংলাদেশের শাহরিয়ার স্বর্ণব 

হাবিপ্রবি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৫, ১১:৩৭ এএম
পুরস্কার নিচ্ছেন রূপালি বাংলাদেশ পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি শাহরিয়ার স্বর্ণব। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীদের সংগঠন হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির বর্ষসেরা নবাগত প্রতিবেদকের পুরস্কার পেয়েছেন রূপালি বাংলাদেশ পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি শাহরিয়ার স্বর্ণব।

মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির মো. মুরাদ হোসেনের সঞ্চালনায় ও হাবিপ্রবিসাসের সভাপতি গোলাম ফাহিমুল্লাহর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সাবেক সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন (তুষার)।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. এস. এম. এমদাদুল হাসান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক খাদেমুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক রাশেদ ফারুক এবং ডেভেলপমেন্ট অফিসার ও হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মহিউদ্দিন নূর।

এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের ২য় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি আব্দুল মান্নান, ৪র্থ কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ মুবাশ্বির, বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সহযোগী সদস্যবৃন্দ।

শাহরিয়ার স্বর্ণব বর্তমানে সাংবাদিক সমিতির সহযোগী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ২২ ব্যাচের শিক্ষার্থী।

বর্ষসেরা নবাগত প্রতিবেদক নির্বাচিত হওয়ায় শাহরিয়ার স্বর্ণব বলেন, ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা আমার কাছে অনেক ভালো এক অভিজ্ঞতা। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরার মাধ্যমে এক অনন্য তৃপ্তি অনুভূত হয়। সামনের দিনগুলোতে শিক্ষার্থীদের জন্য আরো ভালো কাজগুলোকে যেন তুলে ধরতে পারি সেই প্রত্যাশা ও দোয়া কামনা করি।

এ ছাড়াও অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে তালহা হাসান, মাল্টিমিডিয়া প্রতিবেদনে রফিউল হুদা, ফিচার প্রতিবেদনে কামরুল হাসান পুরস্কৃত হন।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মো. গোলাম ফাহিমুল্লাহ বলেন, এই সংগঠন শুধু একটি নাম নয় এটি একটি অনুভব। এটি সেই জায়গা, যেখানে একজন শিক্ষার্থী তার না বলা কথাগুলো বলতে পারে। এটি সেই জায়গা, যেখানে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো হয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলম ওঠে। আট বছর ধরে আমরা লিখে চলেছি, প্রশ্ন তুলেছি, পাশে দাঁড়িয়েছি। প্রতিদিনের ক্যাম্পাসে, প্রতিদিনের লড়াইয়ে আমরা ছিলাম, আছি, থাকব।

অনুষ্ঠান শেষে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয়। মধ্যাহ্নভোজ শেষে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।