শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৫, ০৭:৪৩ পিএম

মিশা সওদাগর হয়ে ওঠার নেপথ্যে কারিগর তার স্ত্রী মিতা

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৫, ০৭:৪৩ পিএম

মিশা সওদাগর হয়ে ওঠার নেপথ্যে কারিগর তার স্ত্রী মিতা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

চলচ্চিত্রের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এই প্রথম লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগর। চলচ্চিত্র অভিনয়ে অনন্য অবদানের জন্য তাকে এই পুরস্কার প্রদান করে টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব)। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সস্ত্রীক এ পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। একই অনুষ্ঠানে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড দেয়া হয় আরো দু’জনকে। তারা হলেন অভিনেত্রী আনোয়ারা ও মেগাস্টার উজ্জল।

লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত মিশা সওদাগর তার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, একজন মিশা সওদাগর হয়ে ওঠার নেপথ্য কারিগর আমার স্ত্রী মিতা। অভিনয়ের শত ব্যস্ততার কারণে তাকে একেবারেই সময় দিতে পারিনি। কিন্তু সে কোনোদিন মন খারাপ করেনি, সবসময় আমাকে সাপোর্ট করে গেছে। সে যদি আমার জন্য এভাবে এত ত্যাগ স্বীকার না করত তাহলে আমার পক্ষে আজকের মিশা এই  সওদাগর হয়ে ওঠা কোনো দিনই সম্ভব হতো না। এ ব্যাপারে তার কাছে আমি অনেক ঋণী। তাই এই পুরস্কার আমি তাকেই উৎসর্গ করতে চাই।

মিশা সওদাগরের স্ত্রী জোবায়দা রব্বানী মিতাও তার প্রশংসা করতে কম যান না। তিনি বলেন, কাজের প্রতি মিশার ভালোবাসা, আন্তরিকতা আর নিষ্ঠাই তাকে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছে। তাছাড়া মিশা তো আর কারো একক সম্পত্তি নয়, তিনি পুরো দেশের সম্পত্তি। তাই তাকে নিজের কাছে আটকে না রেখে সবসময় পাশে থেকেছি। সর্বোপরি আপামর দর্শকদের ভালোবাসাই আজকের মিশাকে এই মর্যাদায় আসীন করেছে।

মিশা বলেন, অভিনয় ছাড়া আর কিছু শিখিনি। যতদিন বাঁচবো ততদিন শুধু অভিনয়ই করে যাব। মহান আল্লাতায়ালা আমাকে সেই তৌফিক দান করুন, আমিন।

উল্লেখ্য, মিশা সওদাগর ১৯৯০ সালে ছটকু আহমেদের চেতনা সিনেমার মাধ্যমে নায়ক হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। এরপর চরিত্র বদলে খলঅভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্র জগতে দুর্দর্ষ হয়ে ওঠেন। এটিএম শামসুজ্জামান, আহমেদ শরীফ, মিজু আহমেদের মতো অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভিলেনকে পিছনে ফেলে ওঠে আসেন শীর্ষে। একাধিক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অর্জন করেন দেশ বিদেশের অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা। নেগেটিভ, পজিটিভের ভার্সাটাইল অভিনেতা হিসেবে আজ তিনি পরিক্ষীত। ৯০ সাল থেকে শুরু। আর থেমে থাকেননি। প্রায় হাজার খানেক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে অন্য এক উচ্চতায় অবস্থান করছেন। যার তুলনা তিনি নিজেই।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!