রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৫, ২০২৫, ০৬:২২ পিএম

মধ্যপ্রাচ্যে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ জানাল আইএসি

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৫, ২০২৫, ০৬:২২ পিএম

ঈদুল আজহার চাঁদ। প্রতীকী ছবি

ঈদুল আজহার চাঁদ। প্রতীকী ছবি

আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান কেন্দ্র (আইএসি) এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহেই জিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখা যেতে পারে। ফলে নতুন হিজরি মাস শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আগামী ২৮ মে অর্থাৎ বুধবার। বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশ ইতোমধ্যেই আগামী ২৭ মে (মঙ্গলবার) জিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

রোববার (২৫ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দুবাই-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস।

আইএসির পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২৮ মে সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা গেলে আরাফাতের দিন হবে ৫ জুন (বৃহস্পতিবার), পরদিন ৬ জুন বিশ্বের অধিকাংশ ইসলামি দেশে উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা বা কোরবানির মহোৎসব।

আইএসি’র পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ শওকত ওদেহ জানিয়েছেন, ‘মধ্য ও পশ্চিম এশিয়া, আফ্রিকার বিস্তৃত অঞ্চল এবং ইউরোপে টেলিস্কোপের মাধ্যমে চাঁদ দেখা সম্ভব হবে। এমনকি আমেরিকার অনেক স্থান থেকে খালি চোখেও চাঁদ দেখা যেতে পারে।’

তথ্য অনুযায়ী, আবুধাবিতে চাঁদ সূর্যাস্তের ৩৮ মিনিট পর ১৩ ঘণ্টা ২৯ মিনিট বয়সে এবং মক্কায় ৩৯ মিনিট পর ১৪ ঘণ্টা ১৭ মিনিট বয়সে অস্ত যাবে। সূর্য থেকে চাঁদের দূরত্ব যথাক্রমে ৭.৭ ও ৮.১ ডিগ্রি, যা শুধুমাত্র টেলিস্কোপ দিয়েই দেখা সম্ভব হবে।

জ্যোতির্বিদ্যা বিশেষজ্ঞ ইব্রাহিম আল জারওয়ান, যিনি আমিরাত অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির চেয়ারম্যান ও আরব ইউনিয়ন ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড স্পেস সায়েন্সেসের সদস্য, তিনিও একই সম্ভাবনার কথা বলেছেন। তার মতে, ২৮ মে (বুধবার) থেকে জিলহজ্জ মাস শুরু হওয়ার দৃঢ় সম্ভাবনা রয়েছে।

তবে আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান কেন্দ্র সতর্ক করে জানিয়েছে, শুধুমাত্র চাঁদের বয়স বা অস্ত যাওয়ার সময় দেখেই চাঁদ দেখার সম্ভাবনা নির্ধারণ করা যায় না। এটি নির্ভর করে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর, যেমন—চাঁদের কৌণিক দূরত্ব, দিগন্তের উপরে অবস্থান এবং আকাশের স্বচ্ছতা।

এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তটি পৃথিবীর কোটি কোটি মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত আবেগঘন ও তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এটি শুধু ঈদ উদযাপনের সূচনা নয়, বরং আত্মত্যাগ ও একাত্মতার মহাসম্মেলনেরও প্রতীক।

Link copied!