কাশ্মীর ইস্যুর উত্তেজনার মধ্যেই শিলিগুড়ি করিডর নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে দিল্লির। এই করিডরটি ২০ থেকে ২২ কিলোমিটার প্রশস্ত এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও চীনের সংযোগ স্থাপন হয়।
পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনা কিছুটা কমলেও ভারতের দৃষ্টি এখন বেইজিং ও ঢাকার দিকে।
ভারতীয় কয়েকটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস চীন ও পাকিস্তানের প্রতি ঝুঁকছেন, যা নয়াদিল্লির জন্য উদ্বেগের বিষয়।
এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সীমান্তে ড্রোন মোতায়েন ও পুশইন কার্যক্রম জোরদার করেছে ভারত।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জি নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, চীন ও পাকিস্তান থেকে অন্তত ৩২টি আধুনিক জেএফ-৭ থান্ডার যুদ্ধবিমান কেনার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। এতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে মোদির কপালে।
এ কারণে শিলিগুড়ির হাসিমারা বিমানঘাঁটিতে রাফালে যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে ভারত সরকার। এই বিমানগুলো ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হুমকি মোকাবিলা করতে সক্ষম।
শুধু কৌশলগত অবস্থান নয়, এটি একটি সতর্কীকরণ হিসেবেও দেখা হচ্ছে। ভারত বরাবরই তাদের ‘চিকেন স্নেক’ করিডরের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। কারণ এই অঞ্চলে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত আক্রমণ হলে সেভেন সিস্টারস অঞ্চল বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন :