শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৫, ১০:৫০ পিএম

রাউজানে গভীর রাতে বিএনপির দুপক্ষে গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ৫

চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৫, ১০:৫০ পিএম

রাউজানে গভীর রাতে বিএনপির  দুপক্ষে গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ৫

চট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ফের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের কোয়েপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

গুলিবিদ্ধদের মধ্যে তিনজন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক (বিলুপ্ত কমিটি) গোলাম আকবরের অনুসারী এবং দুজন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী বলে জানা গেছে।

গুলিবিদ্ধরা হলেনÑ রাউজান উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ, বাগোয়ান ইউনিয়ন কৃষক দলের সহসভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইল, ইউনিয়ন শ্রমিক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক খোরশেদ আলম চৌধুরী, ইউনিয়ন যুবদলের সহসভাপতি রবিউল হোসেন ও স্থানীয় বিএনপি কর্মী মোহাম্মদ সোহেল।

পুলিশ জানায়, গুলিবিদ্ধদের স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি এবং কোনো পক্ষ থেকে মামলা করা হয়নি।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান বলেন, ‘এ ঘটনায় আমাদের পক্ষেরও দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।’

রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। তবে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, ঘটনাটি রাজনৈতিক নয়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই গোলাগুলির সূত্রপাত।’

রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ভূইয়া বলেন, গোলাগুলির ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে। তবে এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। মামলা প্রক্রিয়াধীন।

রাউজানে সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে একের পর এক সংঘর্ষ ও সন্ত্রাসী কর্মকা- ঘটছে। গত এক বছরে এ উপজেলায় মোট ১৭টি হত্যাকা-ের ঘটনা ঘটেছে, এর মধ্যে ১২টিই রাজনৈতিক।

সর্বশেষ ২৫ অক্টোবর যুবদলকর্মী মুহাম্মদ আলমগীর আলমকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর আগে ৭ অক্টোবর বিএনপি কর্মী আবদুল হাকিম (৫২) হাটহাজারীর মদুনাঘাট এলাকায় চলন্ত গাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও উদ্ধার হয়নি কোনো অস্ত্রও।

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!