মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১, ২০২৫, ০৩:২৩ পিএম

পাকিস্তান প্রেসিডেন্টের কণ্ঠে ‘একাত্তরের আক্ষেপ’

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১, ২০২৫, ০৩:২৩ পিএম

বাংলাদেশ দলের সাথে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ দলের সাথে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি।

আজ রোববার, পাঞ্জাবের গভর্নর হাউসে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সম্মানে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পাঞ্জাবের গভর্নর সরদার সালিম হায়দার এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি উপস্থিত ছিলেন।

প্রেসিডেন্ট জারদারি উভয় দেশের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

চলমান টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তান দলের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করে জারদারি বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট দল আমাদের দূত হিসেবে পাকিস্তান সফর করছে। তারাও এই সিরিজে উচ্চমানের পারফরম্যান্স দেখিয়েছে।’

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের কথা স্মরণ করে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট বলেন, তিনি দুই দেশের বিভক্তির প্রত্যক্ষদর্শী প্রজন্মের সদস্য।

আজকের প্রজন্ম সেই ব্যথা অনুভব করতে পারবে না। আমাদের সেই ক্ষত নিরাময় করা দরকার।

জারদারি বাঙালি জাতির প্রশংসা করে বলেন, একসময় বাঙালিরা এই অঞ্চলের অন্যতম ধনী জনগোষ্ঠী ছিলেন।

তিনি জোর দেন যে, উভয় দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করা এবং তাদের সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে যৌথ পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য।

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বজুড়ে একটি সফল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃত। আল্লাহ পাকিস্তানকে যেমন প্রাকৃতিক সম্পদ দিয়েছেন, তেমনি বাংলাদেশকেও দিয়েছেন। দুই দেশের মাঝে সহযোগিতার বিশাল সুযোগ রয়েছে।’

তিনি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সম্পর্ক বাড়ানোর ওপর জোর দেন এবং খেলাধুলাকে এই সম্পর্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে উল্লেখ করেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!