শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৫, ০৬:৩৫ এএম

পুতিনের প্রশ্ন

‘যুক্তরাষ্ট্র যদি রাশিয়ার জ্বালানি কিনতে পারে, তবে ভারত কেন নয়’

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৫, ০৬:৩৫ এএম

প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং পুতিনের মধ্যে বার্ষিক ভারত-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন আলোচনা শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে। ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং পুতিনের মধ্যে বার্ষিক ভারত-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন আলোচনা শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে। ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রশ্ন তুলে বলেছেন, যদি যুক্তরাষ্ট্রের রাশিয়ান জ্বালানি কেনার অধিকার থাকে, তবে ভারত সেই সুযোগ পাবে না কেন। 

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পুতিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখনও তাদের কিছু পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য রাশিয়া থেকে ইউরেনিয়াম কিনে থাকে। তাহলে ভারত রাশিয়ার জ্বালানি কেনায় বাধা কোথায়?

ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য ও ভারতের ওপর তেলশুল্ক বাড়ানোর প্রেক্ষাপটে পুতিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি নিজের নীতির প্রয়োজনে রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করতে পারে, তাহলে ভারতেরও একই অধিকার থাকা উচিত।

হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই দিনের সফরে ভারত আসা পুতিন যুক্তি দেন—যদি যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া থেকে ইউরেনিয়াম নিয়ে থাকে, তবে ভারতের ক্ষেত্রেও একই ধরনের সম্পর্ক বজায় রাখা ‘স্বাভাবিক’।

সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়ার তেল আমদানির কারণে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এতে মোট শুল্ক বেড়ে হয় ৫০ শতাংশ, যা সব দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।

ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ‘নিজস্ব নীতি ও উপদেষ্টাদের পরামর্শ অনুসরণ করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন’। অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষার কৌশলের অংশ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

তবে রাশিয়া এমন নীতি অনুসরণ করে না জানিয়ে পুতিন বলেন, দেশটির অর্থনীতি উন্মুক্ত এবং ভবিষ্যতেও শুল্ক বাড়ানো বা বাণিজ্য চাপ প্রয়োগের পথে হাঁটার পরিকল্পনা নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়ম লঙ্ঘন করে এমন সব নীতি একসময় ঠিক করে নেওয়া হবে, আমরা সেই আশাই করি।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!