মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫, ০৯:৪৬ পিএম

স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫, ০৯:৪৬ পিএম

কাজী মো. কামাল হোসেন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

কাজী মো. কামাল হোসেন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সভাপতি কাজী মো. কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গ, বহিরাগতদের নিয়ে প্রভাব খাটানো, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন নেছারাবাদ উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের বিএনপি নেতারা।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, কাজী কামাল নিয়মিতভাবে আওয়ামী লীগপন্থি একাধিক সন্ত্রাসী, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে দলে বিভাজন সৃষ্টি করেছেন। এ ছাড়া গত জাতীয় সংসদ ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিএনপিকে উপেক্ষা করে প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছেন তিনি। অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, দলে বিভেদ সৃষ্টির পাশাপাশি থানার প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির ক্ষেত্রেও তার সরাসরি সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, স্বরূপকাঠি পৌর বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর কাজী কামাল বিএনপির বহিস্কৃত নেতা আবুল কালামকে ভোটার বানানোর চেষ্টা চালান এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের অগোচরে সাংগঠনিক সিদ্ধান্তকে পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিগতভাবে প্রভাব বিস্তার করতে থাকেন। এ ছাড়া ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ৫ আগস্টের পর বাগেরহাট জেলা থেকে বিতাড়িত ও আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত টিএইচও মো. মামুনকে নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও হিসেবে যোগদানের জন্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে গোপন মিটিং ও বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে।

অভিযোগপত্রে কাজী কামালকে বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে দ্রুত সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিলে স্বরূপকাঠি উপজেলা ও পৌর বিএনপি চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হতাশা বাড়বে।

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কাজী মো. কামাল হোসেন বলেন, তার ওপর আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এটি তাকে রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যই। 

তিনি আরও বলেন, তার ওপর অভিযোগ দেওয়া দুই জন ব্যক্তি ইউনিয়ন বিএনপির নেতা। তবে অভিযোগপত্রে দেওয়া স্বাক্ষর তাদের না বলে মনে করেন তিনি।

অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর দেওয়া দুই জন ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা এ বিষয়ে অবগত ছিলেন এবং অভিযোগপত্রে দেওয়া নাম ও স্বাক্ষর তাদেরই বলে নিশ্চিত করেছেন।

Link copied!