মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৫, ০৯:১৮ এএম

আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৫, ০৯:১৮ এএম

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ফ্রাসোয়া বাইরু। ছবি- সংগৃহীত

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ফ্রাসোয়া বাইরু। ছবি- সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৯ মাস দায়িত্ব পালনের পর আস্থাভোটে হেরে বিদায় নিলেন ফান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। এ নিয়ে দুই বছরে চার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দেখল প্যারিস। নতুন করে রাজনৈতিক সংকটে পড়ল ‘এলিসি প্রাসাদ’ । বিদায় নিতে হতে পারে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁকে। যদিও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, ২০২৭ সালে মেয়াদ শেষের আগে তিনি পদ ছাড়বেন না।

মূলত ২০২৪ সালের জুনে ইউরোপের পার্লামেন্ট নির্বাচনে হেরে এ জুয়ায় জড়িয়ে পড়েন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। বিজয়ের আশায় দেশটিতে আগাম নির্বাচন ঘোষণা করেন তিনি। ম্যাখোঁর ভূমিধস বিজয়ের পরিবর্তে দেশটিতে ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠিত হয়। ফলে দেশটিতে কোনো আইন ও বাজেট পাশ কঠিন হয়ে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর জন্য।

আগাম নির্বাচনের পর মিশেল বার্নিয়ারকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে ফ্রান্সের পার্লামেন্ট। মাত্র তিন মাসের মাথায় পদচ্যুত হন তিনি। এরপর দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাল ধরেন ফ্রাঁসোয়া বাইরু। মাত্র ৯ মাসের মাথায় একই নিয়তি তারও। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত আস্থা ভোটে বাইরুর সমর্থনে ভোট দেয় ১৯৪ এমপি, বিরোধিতা করে ৩৬৪ জন। ভোট দানে বিরত ছিলেন ২৫ জন এমপি।

প্রসঙ্গত, জাতীয় ঋণ নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনার পক্ষে সমর্থন আদায়ের জন্য বাইরুই আস্থা ভোটের প্রস্তাব করেছিলেন। তবে উল্টো ফল হয়ে তা তার সরকারের পতনের কারণ হয়। আস্থা ভোটে হেরে পুরো সরকারকেই ক্ষমতা ছাড়তে হচ্ছে।

সোমবারের ভোটের আগে পার্লামেন্টের সদস্যদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সরকারকে টেনে নামানোর ক্ষমতা রয়েছে আপনাদের। তবে বাস্তবতাকে মুছে ফেলার ক্ষমতা নেই। বাস্তবতাকে দমন করতে পারবেন না। খরচ বেড়ে চলবে। আর ইতোমধ্যে অসহ্য হয়ে পড়া ঋণের বোঝা আরও ভারি হবে। ফ্রান্সের অস্তিত্ব এখন হুমকির মুখে।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!