নতুন যুদ্ধকৌশল গ্রহণ করেছে পাকিস্তান। এই কৌশলের পেছনে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ধারণা বিশ্লেষকদের। নতুন এ যুদ্ধনীতিকে ‘এবিসি’ নীতি বলা হচ্ছে। এ কৌশলে ৩টি ধাপ রয়েছে যার প্রথমটি আক্রমণের লক্ষ্য নির্ধারণ, দ্বিতীয়টি বাস্তবায়ন করে হামলা এবং তৃতীয়টি নির্দেশনা ও সমন্বয় সম্পর্কে ধারণা দেয়।
পাকিস্তানের বিমান বাহিনী দাবি করেছে, ‘এই সমন্বিত পদ্ধতির মাধ্যমে তারা ভারতের ছয়টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। এতে ব্যবহৃত হয়েছে উন্নত রাডার, অ্যাওয়াক সিস্টেম ও এয়ার সার্ভেইলেন্স প্রযুক্তি, যা দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষায় এক বিকেন্দ্রীকৃত, তথ্যনির্ভর রণকৌশল গড়ে তুলেছে।’
এই কৌশলের পেছনে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ধারণা বিশ্লেষকদের। বিশেষ করে এইচকিউ-৯পি (HQ-9P) আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সিস্টেমসহ একাধিক চীনা প্রযুক্তিনির্ভর অস্ত্র ব্যবহারে এটা স্পষ্ট যে পাকিস্তান-চীন সামরিক সহযোগিতা এখন শুধুই অংশীদারত্ব নয়, বরং ভবিষ্যতের যুদ্ধের জন্য একটি কার্যকর মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে।
